অ্যাগনেস ওসজতোলিকান
অ্যাগনেস ওসজতোলিকান হলেন একজন হাঙ্গেরীয় রাজনীতিবিদ, যিনি ২০১০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দেশটির আইনসভায় আইনসভার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি দেশটির রোমানি জাতিসত্তার একজন নারী। তিনি ২০১১ সালে আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার লাভ করেন।[১]
অ্যাগনেস ওসজতোলিকান | |
---|---|
হাঙ্গেরীয় আইনসভার সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৪ মে ২০১০ – ৫ মে ২০১৪ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ৩ নভেম্বর, ১৯৭৪ জেঙ্গার, হাঙ্গেরি |
রাজনৈতিক দল | লেহেত মাস আ পলিতিকা |
দাম্পত্য সঙ্গী | জ্যানোস বালোগ |
সন্তান | জসোম্বর বেন্সে বালোগ |
জীবনী
সম্পাদনাঅ্যাগনেস ওসজতোলিকান ১৯৯৮ সালে হাঙ্গেরির মিসকোলচ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর, তিনি সোরোস ফাউন্ডেনশনের হয়ে কাজ করা ছাড়াও হাঙ্গেরির সামাজিক ও শ্রম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের রোমানি জাতিগোষ্ঠী অন্তর্ভুক্তিকরণ কর্মসূচির প্রধান হিসেবে ছয় বছর কাজ করেন। কর্মসূচিটির উদ্দেশ্য ছিল দেশটির বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে রোমানি জাতিগোষ্ঠীর মানুষদের অন্তর্ভুক্তিকরণ।
২০১০ সালে তিনি দেশটির লেহেত মাস আ পলিতিকা দলের মনোনয়নে আইনসভার সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১২ সালের ২৬ নভেম্বর তিনি লেহেত মাস আ পলিতিকার সংসদীয় দলের উপনেতা নিযুক্ত হন।[২]
তিনি রোমানি জাতিগোষ্ঠীদের হাঙ্গেরীয় সমাজের মূলস্রোতে আনতে কাজ করে চলেছেন। কাজ করছেন তাদের অধিকার নিয়ে, রোমানি শিশুদের শিক্ষা নিয়ে। তিনি হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের রোমানি জাতিগোষ্ঠীর লোকদের প্রশিক্ষণের জন্য নির্মিত এক কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষক হিসেবে পাঠদান করে থাকেন।
পুরস্কার
সম্পাদনাঅ্যাগনেস ওসজতোলিকানকে ২০১১ সালে আন্তর্জাতিক সাহসী নারী পুরস্কার প্রদান করে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর।[১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Secretary Clinton To Host the 2011 International Women of Courage Awards"। ২০১১-০৬-৩০। ২০১১-০৬-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-০৯।
- ↑ "Ismét Schiffer András az LMP-frakció vezetője"। ২৬ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-২৭।