অনুরাধা পৌডওয়াল

ভারতীয় গায়িকা

অনুরাধা পৌডওয়াল (হিন্দি: अनुराधा पौडवाल; জন্ম: ২৭ অক্টোবর ১৯৫৪) হলেন একজন ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী। তিনি মূলত বলিউডে নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে গান করেন।[][] হিন্দি ছাড়াও তিনি বাংলা, মারাঠি ভাষা, গুজরাটি, তেলুগু, তামিল, পাঞ্জাবি, অসমীয়া সংস্কৃত ভাষা, ওড়িয়ানেপালী ভাষা ভাষায়ও গান করেন। চলচ্চিত্রের গানের পাশাপাশি তিনি ভজনও গেয়েছেন।[]

অনুরাধা পৌডওয়াল
২০১১ সালে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে অনুরাধা
২০১১ সালে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে অনুরাধা
প্রাথমিক তথ্য
জন্মনামঅলকা নাদকর্ণি
জন্ম (1952-10-27) ২৭ অক্টোবর ১৯৫২ (বয়স ৭২)
কারওর, উত্তর কন্নড় জেলা, কর্ণাটক
ধরনচলচ্চিত্রের সঙ্গীত, ভজন
পেশাসঙ্গীত শিল্পী
কার্যকাল১৯৭৩ - বর্তমান
লেবেলটি-সিরিজ, টিপস, ভেনাস রেকর্ডস অ্যান্ড টেপস

চলচ্চিত্রের গানের জন্য তিনি একবার শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, দুইবার ওড়িশা রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং চারবার শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[] শিল্পকলার সঙ্গীত শাখায় অবদানের জন্য ২০১৭ সালে তিনি ভারত সরকার প্রদত্ত চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রীতে ভূষিত হন।[][]

প্রারম্ভিক জীবন

সম্পাদনা

অনুরাধা ১৯৫৪ সালের ২৭ অক্টোবর কর্ণাটক রাজ্যের উত্তর কন্নড় জেলার কারওরে এক কঙ্কনি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[] তার জন্ম নাম অলকা নাদকর্ণি। তিনি মুম্বইয়ে বেড়ে ওঠেন।

কর্মজীবন

সম্পাদনা

অনুরাধা চলচ্চিত্রে কর্মজীবন শুরু করেন ১৯৭৩ সালে অমিতাভ বচ্চনজয়া বচ্চন অভিনীত অভিমান চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে। এতে তিনি একটি সংস্কৃত শ্লোক গান। ১৯৮২ সালে তিনি ইয়ে নজদীকিয়া চলচ্চিত্রের রঘুনাথ শেঠের সুরে দুটি গানে কণ্ঠ দেন, তন্মধ্যে "ম্যায়নে এক গীত লিখা হ্যায়" গানের জন্য তিনি তার প্রথম শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[] পরের বছর তিনি হিরো (১৯৮৩) চলচ্চিত্রে লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলালের সুরে গান গেয়ে প্রথম জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তিনি এই চলচ্চিত্রের "তু মেরা হিরো হ্যায়" গানের জন্য টানা দ্বিতীয়বারের মত শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[] তিনি পুনরায় লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলালের সুরে উৎসব (১৯৮৪) চলচ্চিত্রে উদিত নারায়ণ, সুরেশ ওয়াডকর, ও আরতি মুখার্জীর সাথে "মেরে মন বাজা মৃদঙ্গ" গানে কণ্ঠ দেন। অনুরাধা তার দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী পরিবেশনার জন্য তার প্রথম শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[১০][১১]

১৯৮৮ সালে তাকে আবারও লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলালের সুরে তেজাব চলচ্চিত্রে গান গাইতে শোনা যায়। এই চলচ্চিত্রে তার গাওয়া "কেহ দো কে তুম" গানটি সমাদৃত হয়।[১২] এই গানের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন লাভ করেন।[১৩] পরের বছর তিনি আবার লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলালের সুরে রাম লখন চলচ্চিত্রে "মাই নেম ইজ লখন", "তেরা নাম লিয়া" ও "বেখবর বেওয়াফা" গানে কণ্ঠ দেন, যা মূলত ইতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে।[১৪] এই চলচ্চিত্রের "তেরা নাম লিয়া" গানের জন্য তিনি টানা দ্বিতীয়বারের মত শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[১৫] এই বছর তিনি আনন্দ মোডকের সুরে মারাঠি ভাষার কলত নকলত চলচ্চিত্রে "হে এক রেশমি" গানে কণ্ঠ দিয়ে শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।[১৬]

১৯৯০ সালে তিনি নাদিম-শ্রাবণের সুরে জনপ্রিয় সঙ্গীতধর্মী প্রণয়মূলক চলচ্চিত্র আশিকি-এ আটটি গানে কণ্ঠ দেন। তার একক এবং কুমার শানুর সাথে তার দ্বৈত গানগুলি সঙ্গীত সমালোচকদের নিকট প্রশংসিত হয়।[১৭] এছাড়া শ্রোতামহলেও অ্যালবামটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে, যার ২০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়।[১৮] এই অ্যালবামটি সর্বকালের সর্বোচ্চ বিক্রীত বলিউড সাউন্ডট্রেক,[১৯] এবং ভারতের যে কোন ধারার সর্বোচ্চ বিক্রীত অ্যালবাম।[২০] অনুরাধা এই চলচ্চিত্রের "নজর কে সামনে" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[২১] এছাড়া এই বছর তিনি আনন্দ-মিলিন্দের সুরে দিল চলচ্চিত্রে উদিত নারায়ণের সাথে তিনটি দ্বৈত গানে কণ্ঠ দেন। এই অ্যালবামটিও ব্যবসাসফল হয় এবং এর ৫ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়।[২২] এই চলচ্চিত্রের "মুঝে নিন্দ না আয়ে" গানে কণ্ঠ দেওয়ার জন্য তিনি আরেকটি শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[২৩] পরের বছর তিনি পুনরায় নাদিম-শ্রাবণের সাথে দিল হ্যায় কে মানতা নেহিসাজন চলচ্চিত্রে কাজ করেন। দুটি অ্যালবামের গানগুলি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে, এবং সেই বছরে যথাক্রমে পঞ্চম ও শীর্ষ বিক্রীত অ্যালবাম হয়ে ওঠে।[২৪] তার গাওয়া দিল হ্যায় কে মানতা নেহি চলচ্চিত্রের শিরোনাম গানটি জনপ্রিয়তা পায়,[২৫] এবং তাকে শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে তার তৃতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এনে দেয়।[২৬] এছাড়া তিনি সাজন চলচ্চিত্রের "বহুত প্যায়ার করতে হ্যায়" গানের জন্য আরেকটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন পান।[২৭] পরের বছর তিনি আনন্দ-মিলিন্দের সুরে বেটা (১৯৯২) চলচ্চিত্রে নয়টি একক ও দ্বৈত গানে কণ্ঠ দেন। এই অ্যালবামের গানগুলিও জনপ্রিয়তা অর্জন করে, এবং এটি সেই বছরের দ্বিতীয় শীর্ষ বিক্রীত অ্যালবাম।[২৪] এই চলচ্চিত্রের "ধক ধক করনে লাগা" গানটি তার গাওয়া অন্যতম জনপ্রিয় গান,[২৫] এবং এই গানের জন্য তিনি টানা তৃতীয়বারের মত শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।[২৮]

এছাড়া তিনি অনেক সংগীত পরিচালকের সাথে কাজ করেছেন, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন, শচীন দেববর্মণ, জয়দেব, রাহুল দেব বর্মণ, অণু মালিক, যতীন-ললিত, হিমেশ রেশমিয়া, কল্যাণজী-আনন্দজী, রাজেশ রোশনসাজিদ-ওয়াজিদবিজু শাহ, উত্তম সিং , রাম-লক্ষন, দীলিপ সেন-সমীর সেন, আনন্দ রাজ আনন্দ, আদেশ শ্রীভাস্তাব, বিশাল-শেখর, এম. এম. কেরাভানি এবং বিশাল ভারদ্বাজ। ২০০৬ সালে সর্বশেষ জানে হোগা ক্যায়া চলচ্চিত্রের গানে তার কণ্ঠ শোনা যায়।

ব্যক্তিগত জীবন

সম্পাদনা

তিনি সুরকার অরুণ পৌডওয়ালের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক পুত্র ও এক কন্যা রয়েছে, তারা হলেন আদিত্য পৌডওয়াল ও কবিতা পৌডওয়াল। তারা দুজনও সঙ্গীতের সাথে সম্পৃক্ত।[২৯][৩০]

২০২০ সালে করমলা মডেক্স নামে কেরালার এক ৪৫ বছর বয়সী নারী দাবী করেন তিনি অনুরাধার কন্যা এবং আদালতে তার বিরুদ্ধে ৫০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের মামলা করেন। অনুরাধা এই দাবী নাকচ করে দিয়ে বলেন যে তার কন্যা কবিতারই জন্ম ১৯৭৪ সালে, ফলে এটি সম্ভব নয়।[৩১][৩২] ২৭শে জানুয়ারি তিরুবনন্তপুরম জেলা পারিবারিক আদালতে এই মামলার প্রথম শুনানি হয়।[৩৩]

পুরস্কার ও সম্মাননা

সম্পাদনা
 
২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জীর নিকট পদ্মশ্রী গ্রহণ করছেন পৌডওয়াল

রাষ্ট্রীয় সম্মাননা

সম্পাদনা

চলচ্চিত্র পুরস্কার

সম্পাদনা
পুরস্কার বছর বিভাগ গান চলচ্চিত্র ফলাফল
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত) শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী ১৯৮৯ "হে এক রেশমি" কলত নকলত বিজয়ী
ওড়িশা রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতশিল্পী ১৯৮৭ "তুন্দা বাইদা" বিজয়ী
১৯৯৭ "খান্দাই আখি রে লুহা"
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী ১৯৮৩ "ম্যায়নে এক গীত লিখা হ্যায়" ইয়ে নজদীকিয়া মনোনীত
১৯৮৪ "তু মেরা হিরো হ্যায়" হিরো
১৯৮৬ "মেরে মান কহো" উৎসব বিজয়ী
১৯৮৯ "কেহ দো কী তুম" তেজাব মনোনীত
১৯৯০ "তেরা নাম লিয়া"
"বেখবর বেওবাফা"
রাম লখন
১৯৯১ "নজর কে সামনে" আশিকি বিজয়ী
"মুঝে নিন্দ না আয়ে" দিল মনোনীত
১৯৯২ "দিল হ্যায় কে মানতা নহিঁ" দিল হ্যায় কে মানতা নেহি বিজয়ী
"বহুত প্যায়ার করতে" সাজন মনোনীত
১৯৯৩ "ধক ধক করনে লাগা" বেটা বিজয়ী
প্রডিউসার্স গিল্ড চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ নারী নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী ২০০৪ "ইনতেজার" পাপ মনোনীত

অন্যান্য

সম্পাদনা
  • ২০১৭: পদ্মশ্রী ডক্টর ডি. ওয়াই. পাতিল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি. লিট ডিগ্রি[৩৮][৩৯]
  • ২০১৮: যুক্তরাজ্যের হাউজ অব কমন্স থেকে সম্মাননা[৪০]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. রবি, এস. (২৯ এপ্রিল ২০১৬)। "'Success is ephemeral': Anuradha Paudwal" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য হিন্দু। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  2. প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Wanted to quit playback singing at my peak: Anuradha Paudwal" (ইংরেজি ভাষায়)। হিন্দুস্তান টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  3. "Anuradha Paudwal birthday special: Top 10 songs from the soulful voice"দ্য ফি প্রেস জার্নাল (ইংরেজি ভাষায়)। অক্টোবর ২৭, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  4. তোমার, সঙ্গীতা (১২ আগস্ট ২০১৭)। "इस सिंगर को दूसरी लता मंगेशकर बनाना चाहते थे गुलशन कुमार" (হিন্দি ভাষায়)। অমর উজালা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  5. "Padma Awards 2017 announced" (ইংরেজি ভাষায়)। প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো। ২৫ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  6. প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (২৬ জানুয়ারি ২০১৭)। "It is prasad for my hard work: Anuradha Paudwal on Padma Shri" (ইংরেজি ভাষায়)। মুম্বই: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  7. বাজাজ, পূজা (২৭ অক্টোবর ২০১৪)। "अनुराधा पौडवाल Happy Birthday, जानें उनकी जिंदगी से जुड़ी कुछ बातें" (হিন্দি ভাষায়)। আজ তক। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  8. "The Filmfare Awards Nominations – 1982"দ্য টাইমস গ্রুপ। ২৯ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  9. "The Filmfare Awards Nominations – 1983"দ্য টাইমস গ্রুপ। ২৯ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  10. "Music Review: Utsav (1984)"দ্য গ্রেট বলিউড পার্টি (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  11. "The Filmfare Awards Winners – 1985"দ্য টাইমস গ্রুপ। ১৪ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  12. শাহ, অক্ষয়। "Tezaab - movie review"প্ল্যানেট বলিউড। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  13. "The Filmfare Awards Nominations – 1988"দ্য টাইমস গ্রুপ। ১৪ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  14. তুলসী, অভিলাষ (২১ অক্টোবর ২০০৩)। "Ram Lakhan: Where good wins over evil"রেডিফ.কম। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  15. "The Filmfare Awards Nominations – 1989"দ্য টাইমস গ্রুপ। ২৮ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  16. "37th National Awards For Films (1990)"। চলচ্চিত্র উৎসব অধিদপ্তর। ৫ মে ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  17. বুধু, রাকেশ। "Planet-Bollywood - Music Review - Aashiqui"প্ল্যানেট বলিউড। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  18. চন্দ্রা, অনুপমা (১৫ নভেম্বর ১৯৯৪)। "Bollywood hinges on Hindi film music industry, fans soak up wacky new sounds" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া টুডে। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০In 1990, he released the breakthrough album, Aashiqui. An estimated two crore [20 million] tapes of the film were sold, with T-Series producing 80,000 to 90,000 units a day. 
  19. "Music Hits 1990-1999 (Figures in Units)"বক্স অফিস ইন্ডিয়া। ২ জানুয়ারি ২০১০। Archived from the original on ২ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  20. "PewDiePie's Tumultuous Reign Over YouTube Almost Over..."ডেইলি মাভেরিক (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ নভেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  21. "The Filmfare Awards Winners – 1990"দ্য টাইমস গ্রুপ। ২৮ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  22. Limca Book of Records। লিমকা বুক অব রেকর্ডস। ১৯৯১। পৃষ্ঠা ১০৫। Best-selling movie sound track The sound track of the films Dil and Maine Pyar Kiya have, reportedly sold 5 million in cassettes. 
  23. "The Filmfare Awards Nominations – 1990"দ্য টাইমস গ্রুপ। ২৯ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  24. "Music Hits 1990-1999 (Figures in Units)"বক্স অফিস ইন্ডিয়া। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  25. "Bollywood singers who ruled the '90s"এমএসএন। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  26. "The Filmfare Awards Winners – 1991"দ্য টাইমস গ্রুপ। ২৮ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  27. "The Filmfare Awards Nominations – 1991"দ্য টাইমস গ্রুপ। ২৮ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  28. "The Filmfare Awards Winners – 1992"দ্য টাইমস গ্রুপ। ২৮ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০২০ 
  29. "Singing sibling"ইন্ডিয়া টুডে। ১৫ এপ্রিল ১৯৯৫। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  30. "My mother's guidance most important to me: Kavita Paudwal"। এনাডু। ১৪ মে ২০১৭। ২৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  31. "Anuradha Paudwal dismisses woman claiming to be her daughter: 'I don't clarify idiotic statements'"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  32. বসু, নীলাঞ্জনা (৪ জানুয়ারি ২০২০)। "Singer Anuradha Paudwal On Kerala Woman Claiming To Be Her Daughter: 'Don't Clarify Idiotic Statements'"এনডিটিভি। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  33. "Supreme Court relief for singer Anuradha Paudwal"ইন্ডিয়া নিউ ইংল্যান্ড নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ জানুয়ারি ২০২০। ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 
  34. শর্মা, স্মৃতি (২৫ জানুয়ারি ২০১৭)। "Padma Awards 2017: Aashiqui singer Anuradha Paudwal surprised by the unexpected honour" (ইংরেজি ভাষায়)। ইন্ডিয়া.কম। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  35. "Mohd Rafi Award goes to Anuradha Paudwal" (ইংরেজি ভাষায়)। প্রহার। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩। ১৩ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  36. বিজয়কর, রাজীব (১৪ এপ্রিল ২০১১)। "Mother Teresa Award for Anuradha" (ইংরেজি ভাষায়)। মুম্বই: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  37. প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (৬ ডিসেম্বর ২০১০)। "Ravi, Anuradha Paudwal receive Lata Mangeshkar award" (ইংরেজি ভাষায়)। মুম্বই: ইন্ডিয়া টুডে। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  38. PTI (৩০ ডিসেম্বর ২০১৬)। "Playback singer Anuradha Paudwal to be conferred with honorary D Litt degree 2018. Rani Laxmi bhai Award." (ইংরেজি ভাষায়)। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  39. মিশ্র, সঞ্জয় (৩ জানুয়ারি ২০১৭)। "गायिका अनुराधा पौडवाल 'डी लिट' की उपाधि से सम्मानित" (হিন্দি ভাষায়)। নবভারত টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  40. বিজয়কর, আর.এম. (৯ জুলাই ২০১৮)। "Veteran Bollywood Playback Singer Anuradha Paudwal Honored at House of Commons"ইন্ডিয়া ওয়েস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২০ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা