কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের কক্সবাজারে অবস্থিত একটি পাবলিক মেডিকেল কলেজ।[৪] প্রতিষ্ঠানটি ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এখানে প্রায় ৩০০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এখানে ১ বছর মেয়াদী হাতে-কলমে শিখনসহ (Internship) স্নাতক পর্যায়ের ৫ বছর মেয়াদি এমবিবিএস শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে; যাতে প্রতিবছর ৭০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।[৫]
 কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের প্রতীক | |
| ধরন | পাবলিক মেডিকেল কলেজ |
|---|---|
| স্থাপিত | ২০০৮ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়[১] |
| অধ্যক্ষ | অধ্যাপক ডা. অনুপম বড়ুয়া[২] |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৭৬[৩] |
| শিক্ষার্থী | ৩০০ |
| অবস্থান | , , ২১°২৫′১৪″ উত্তর ৯২°০০′৫৪″ পূর্ব / ২১.৪২০৬° উত্তর ৯২.০১৪৯° পূর্ব |
| শিক্ষাঙ্গন | শহুরে, ৩০ একর |
| সংক্ষিপ্ত নাম | কমেক |
| ওয়েবসাইট | www |
 | |
 | |
২০১৭ সাল থেকে মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস চালু হয়। একটি ছয়তলা একাডেমিক ভবনের পাশাপাশি রয়েছে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পৃথক দুটো ছাত্রাবাস। অধ্যাপক ডা. অনুপম বড়ুয়া বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন।[২]
প্রতিষ্ঠানটিতে ২১ টি বিভিন্ন বিভাগে ৭৬ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন।[৩]
এটি একটি ওয়ার্ল্ড ডিরেক্টরি অব মেডিকেল স্কুলস অধিভুক্ত মেডিকেল কলেজ।[৬]
অবস্থান সম্পাদনা
ঝিলংজা, কক্সবাজার সদর, কক্সবাজার, বাংলাদেশ
অবকাঠামো সম্পাদনা
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস ৩০ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। এখানে রয়েছে ছয়তলা বিশিষ্ট একটি একাডেমিক ভবন, ছেলে ও মেয়েদের জন্য তিনতলা বিশিষ্ট দুইটি পৃথক ছাত্রাবাস, একটি দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার ও একটি মসজিদ। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং একটি আণবিক চিকিৎসা কেন্দ্রের ভবন নির্মাণাধীন রয়েছে।
মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সম্পাদনা
এখনো স্থায়ী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কার্যক্রম শুরু হয়নি।
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কক্সবাজার সদর হাসপাতালটি বর্তমানে অস্থায়ী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
বিভাগসমূহ সম্পাদনা
- এনাটমি বিভাগ
- ফিজিওলজি বিভাগ
- বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ
- ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগ
- কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ
- প্যাথোলজি বিভাগ
- মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ
- ফার্মাকোলজি বিভাগ
- সার্জারি বিভাগ
- মেডিসিন বিভাগ
- গাইনী ও প্রসূতিবিদ্যা বিভাগ
- নাক,কান ও গলা বিভাগ
- চক্ষু বিভাগ
- শিশু বিভাগ
- শিশু সার্জারি বিভাগ
- রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগ
- অর্থোপেডিক্স বিভাগ
- হৃদরোগ বিভাগ
- ট্রান্সফিউশন মেডিসিন বিভাগ
- অবেদনবিদ্যা বিভাগ
- চর্মরোগ বিভাগ[৩]
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসমূহ সম্পাদনা
চিত্রশালা সম্পাদনা
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন"। ২২ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ "প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্তি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার"। ২১ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।
- ↑ ক খ গ "কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের জনবল, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার"। ২১ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৮।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "ভর্তিচ্ছু ছাত্র ছাত্রীদের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা" (পিডিএফ)। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ ওয়ার্ল্ড ডিরেক্টরি অব মেডিকেল স্কুলস
- ↑ "সন্ধানীর ইউনিটসমূহ"। ২২ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৮।
- ↑ সন্ধানী, কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ইউনিট, বিডি ইয়োলো পেজ
- ↑ "মেডিসিন ক্লাব, কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ইউনিট"। ২২ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৮।
আরও দেখুন সম্পাদনা
বহিঃসংযোগ সম্পাদনা
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |