শহীদ ১২৯ (ফার্সি: شاهد ١٢٩) ইরানের তৈরি চালকবিহীন গোয়েন্দা বিমান (ড্রোন)। এ ড্রোন ইসরাইলসহ মধ্যপ্রাচ্যের অধিকাংশ দেশের ওপর দিয়ে খুব নিচু হয়ে উড়ে যেতে সক্ষম। ইরান ঘোষণা করেছে যে, এসব ক্ষেপণাস্ত্র ৫০ সেকেন্ডের মধ্যে যে কোনো বড় টার্গেট ডুবিয়ে দিতে সক্ষম।[১]

শহীদ ১২৯
ভূমিকা জরিপ/আক্রমণ
নকশা প্রণেতা শহীদ বৈমানিক গবেষণা কেন্দ্র
প্রথম উড্ডয়ন ২০১২
প্রবর্তন ২০১২
মুখ্য ব্যবহারকারী ইরান

পাল্লা সম্পাদনা

শহীদ ১২৯ এর পাল্লা ২ হাজার কিলোমিটার বা এক হাজার ২৪০ মাইল। তাতে বোমা ও ক্ষেপণাস্ত্র বসানো যাবে এবং এ ড্রোন গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণ ও যুদ্ধে অংশগ্রহণে সক্ষম। আইআরজিসির মহাকাশ গবেষণা সংস্থার প্রধান আমির আলী হাজীজাদেহ বলেছেন, তারা মার্কিন ড্রোনের অনুরূপ ড্রোন নির্মাণের চেষ্টা করছেন। ২০১১ সালে ইরান একটি চালকবিহীন মার্কিন গোয়েন্দা বিমান ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে ভূপাতিত করার দাবি করে যদিও যুক্তরাষ্ট্র ইরানের দাবি নাকচ করে দিয়েছে।[১]

সাদৃশ্য সম্পাদনা

শহীদ-১২৯ এর সঙ্গে ২০১১ সালে ভূপাতিত মার্কিন ড্রোনের কোনো সাদৃশ্য আছে কিনা তা স্পষ্ট নয়। উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের বৃহত্তম একটি নৌ মহড়ার পর ইরান এ ড্রোন উদ্বোধন করেছে।[১]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. ইরানের ২ হাজার কি. দূরপাল্লার ড্রোন উদ্বোধন[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], জাস্ট নিউজ। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।