ফরাসি গায়ানার ইতিহাস

ইতিহাসের বিভিন্ন দিক

ফরাসি গায়ানার ইতিহাস অনেক শতাব্দীর সাক্ষী। প্রথম ইউরোপীয়দের আগমনের আগে, এই অঞ্চলের কোন লিখিত ইতিহাস ছিল না। এখানে মূলত বেশিরভাগ আদি আমেরিকান জনগোষ্ঠী ছিল, যাদের মধ্যে রয়েছে কালিনা (ক্যারিবস), আরাওয়াক, এমিরেলন, গালিবি, পালিকুর, ওয়েয়াপ্পি (ওয়াম্পি নামেও পরিচিত ছিল), এবং ওয়াইনা। প্রথম ইউরোপীয়রা ১৫-শ শতাব্দীর কিছু আগে ক্রিস্টোফার কলম্বাসের অভিযানে এসেছিলেন।

১৭৯৩ সালে জ্যাক-নিকোলাস বেলিন (১৭০৩-১৭৭২) কর্তৃক ফরাসী গায়ানা ও কায়েন দ্বীপের মানচিত্র, যিনি ফ্রেঞ্চ নৌবাহিনীর মন্ত্রনালয়ে নিযুক্ত মানচিত্রকার।

ইউরোপীয়দের জড়িত হওয়ার সূচনা সম্পাদনা

১৪৯৮ সালে ফরাসি গায়ানা প্রথম ইউরোপীয়দের দ্বারা পরিদর্শন করা হয়েছিল যখন ক্রিস্টোফার কলম্বাস তার তৃতীয় যাত্রায় এই অঞ্চলের দিকে যাত্রা করেছিলেন এবং এটিকে "পারিয়াসদের ভূমি" (দাক্ষিণাত্যের নীচ জাতিদের ভূমি) হিসাবে নামকরণ করেছিলেন।[১] ১৬০৮ সালে তুষ্কানির গ্র্যান্ড ডাচি এই অঞ্চলে একটি অভিযান প্রেরণ করেন ইতালীয় উপনিবেশ তৈরি করতে যাতে করে অ্যামাজনীয় পণ্য রেনেসাঁ ইতালীতে বাণিজ্য করতে পারে, তবে তুষ্কানির গ্র্যান্ড ডিউক ফার্ডিনান্দো আই ডি মেডিকি এর হঠাৎ মৃত্যু এটিকে থামিয়ে দেয়।

১৬২৪ খ্রিস্টাব্দে ফরাসিরা এই অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু পর্তুগিজদের কাছ থেকে শত্রুতার মুখে এটি পরিত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিল, যারা এটিকে টর্ডেসিলাসের চুক্তির লঙ্ঘন হিসাবে দেখেছিল। তবে ফরাসি ঔপনিবেশিকরা ১৬৩০ সালে ফিরে আসে এবং ১৬৪৩ সালে কিছু স্বল্প পরিসরে বৃক্ষরোপণের পাশাপাশি কাইয়েনে-এ একটি বসতি স্থাপনে সক্ষম হয়। আমেরিকার আদিবাসী জনগণের হামলার পর এই দ্বিতীয় প্রচেষ্টাটি আবার পরিত্যক্ত হয়। ১৬৫৮ সালে ডাচ ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোম্পানি কায়েনের ডাচ উপনিবেশ স্থাপনের জন্য ফরাসি অঞ্চল জব্দ করে। ফরাসিরা ১৬৬৪ সালে আরও একবার ফিরে এসেছিল, এবং সিনামারি তে দ্বিতীয় উপনিবেশ স্থাপন করেছিল (এটি ১৬৬৫ সালে ডাচদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিল)।

১৬৬৭ সালে ইংরেজরা এলাকাটি দখল করে ফেলে। ৩১ জুলাই ১৬৬৭ খ্রিস্টাব্দে ব্রেডা চুক্তির পর এ অঞ্চলটি ফ্রান্সকে ফেরত দেওয়া হয়। ১৬৭৬ খ্রিস্টাব্দে ডাচরা সংক্ষেপে এটি কিছুকালের জন্য দখল করে নেয়।

ফরাসি শাসন একীকরণ সম্পাদনা

১৭৬৩ সালের প্যারিসের চুক্তির পর, যা গায়ানা এবং কয়েকটি দ্বীপ ছাড়া আমেরিকাতে প্রায় সমস্ত সম্পত্তি থেকে ফ্রান্সকে বঞ্চিত করে, পঞ্চদশ লুই হাজার হাজার ঔপনিবেশিককে গায়ানায় পাঠায় প্রচুর পরিমাণে স্বর্ণ এবং সহজ ভাগ্য তৈরির গল্প বলে প্রতারণা করে। পরিবর্তে তারা সেই জমিতে খুজে পায় অসভ্য শত্রুতা পরায়ণ স্থানীয় আদিবাসী ও ক্রান্তীয় রোগ। দেড় বছর পরে মাত্র কয়েক শত লোক বেঁচে থাকতে পারে। তারা তিনটি ছোট দ্বীপে পালিয়ে যায় যা উপকূল থেকে দেখা যায় এবং সেগুলোর নাম দেয় আইলস দে সালুত (বা "স্যালভেশন দ্বীপপুঞ্জ")। সবচেয়ে বড়টি ছিল রয়্যাল দ্বীপ, অন্যাটি সেন্ট. জোসেফ (অভিযানের পৃষ্ঠপোষক সেইন্টের নামানুসারে), এবং দ্বীপের মধ্যে ক্ষুদ্রতম, শক্তিশালী স্রোত দ্বারা বেষ্টিত, আইল ডু ডিয়াবল (কুখ্যাত "শয়তান দ্বীপ")। এই দুর্ভাগ্যজনক অভিযানে বেঁচে যাওয়া লোকেরা যখন বাড়ি ফিরে আসে, তখন তারা উপনিবেশ সম্পর্কে যে ভয়ানক গল্প বলেছিল তা ফ্রান্সে স্থায়ীভাবে ছাপ ফেলেছিল।

১৭৯৪ সালে ম্যাক্সিমিলিয়েন দ্য রোবসপিয়েরের মৃত্যুর পর, তার অনুসারী ১৯৩ জনকে ফরাসি গায়ানায় পাঠানো হয়েছিল। ১৭৯৭ সালে রিপাবলিকান জেনারেল পিচেগ্রু এবং অনেক ডেপুটি এবং সাংবাদিককে উপনিবেশটিতে পাঠানো হয়েছিল। তারা যখন পৌঁছেছিল তখন তারা আবিষ্কার করে যে তিন বছর আগে পাঠানো ১৯৩ জন নির্বাসিত ব্যক্তির মধ্যে মাত্র ৫৪ জন বেঁচে আছে, ১১ জন পালিয়ে গিয়েছে, বাকিরা ক্রান্তীয় জ্বর এবং অন্যান্য রোগের কারণে মারা গিয়েছিল। পিচেগ্রু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন এবং তারপর ফ্রান্সে ফিরে যান, যেখানে তিনি নেপোলিয়নের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেন নেপোলিয়নকে ক্ষমতাচ্যুত করার, শেষে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

পরবর্তীতে, আফ্রিকা থেকে ক্রীতদাসদের আনা হয় এবং আরো রোগ-মুক্ত নদীগুলির নিকটে গাছপালা রোপন করা হয়। চিনি, শক্ত কাঠ, কায়েনে মরিচ এবং অন্যান্য মশলার রপ্তানি প্রথমবার উপনিবেশটিতে কিছু সমৃদ্ধি এনেছিল। রাজধানী কায়েনে, চাষাবাদ দ্বারা বেষ্টিত ছিল, যেগুলোর কিছুর মধ্যে কয়েক হাজার ক্রীতদাস ছিল।

১৮শ শতক ও অপরাধের যুগ সম্পাদনা

১৮০৯ সালে একটি অ্যাংলো-পর্তুগীজ নৌবাহিনীর স্কোয়াড্রেন ফরাসি গায়ানা (গভর্নর ভিক্টর হুগেসকে বহিষ্কার করে) দখল করে এবং তা ব্রাজিলের পর্তুগিজদের হাতে দিয়ে দেয়। যাইহোক, ১৮১৪ সালের প্যারিসের চুক্তিতে স্বাক্ষর করার ফলে এই অঞ্চলটি ফরাসিদের কাছে হস্তান্তর করা হয়, যদিও ১৮১৭ সাল পর্যন্ত সেখানে পর্তুগিজদের উপস্থিতি ছিল। ১৮৪৮ সালে ফ্রান্স দাস প্রথা বিলুপ্ত করে এবং সাবেক ক্রীতদাসেরা রেনফরেস্টে পালিয়ে যায়[সন্দেহপূর্ণ ], তারা আফ্রিকা থেকে আসার সময়ের মতো করে সম্প্রদায় স্থাপন করতে থাকে। পরবর্তীকালে মারুনস নামে পরিচিত, তারা ইউরোপীয়দের (যারা উপকূল এবং প্রধান নদী বরাবর বসতি স্থাপন করেছিল) এবং অন্তর্দেশীয় অঞ্চলের অপরাজিত (এবং প্রায়ই প্রতিকূল) স্থানীয় আমেরিকান উপজাতির মধ্যে বাফার জোন গঠন করে। দাস শ্রমিকদের অভাবে বাগানগুলো শীঘ্রই জঙ্গলের সাথে মিশে যায় এবং রোপণকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।

১৮৫০ সালে ভারতীয়, মালয় ও চীনাদের কয়েকটি জাহাজে ভর্তি করে আনা হয়[কার মতে?] বাগানে কাজে লাগানোর জন্য তবে পরিবর্তে তারা কায়েনে এবং অন্যান্য জনবসতিগুলোতে দোকান স্থাপন করে।

 
"Quartier – Disciplinaire", Saint-Laurent-du-Maroni, 1954

শৃঙ্খলিত দণ্ডপ্রাপ্তদের প্রথম জাহাজ ভর্তি চালানটি ১৮৫২ সালে ফ্রান্স থেকে পৌছেছিল। ১৮৮৫ সালে স্বভাবসিদ্ধ অপরাধীদের থেকে পরিত্রাণ পেতে এবং ঔপনিবেশিকদের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য ফরাসি সংসদ একটি আইন পাস করে যে, পুরুষ, মহিলা, যাদের চুরির জন্য তিনটির অধীক দণ্ডাদেশে তিন মাসের অধিক সময়ের জন্য কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে তাদের ফরাসি গায়ানায় পাঠানো হবে নির্বাসিত" হিসেবে। এই "নির্বাসিতরা" ছয় মাসের জন্য কারাগারে বন্দি ছিল কিন্তু উপনিবেশে বসতি স্থাপন করার জন্য পরে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। যাইহোক, এই পরীক্ষা ব্যর্থ হয়েছিল। প্রাক্তন বন্দিরা, সেই জমি থেকে জীবিকা নির্বাহ করতে অক্ষম হয় এবং তারা নিজেরাই অপরাধে ফিরে যেতে বা তাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কেবল নিতান্ত অপরিহার্য খাদ্য খেয়েই বেচেছিল। প্রকৃতপক্ষে, ফরাসি গায়ানাতে নির্বাসিত হিসাবে পরিবহন মূলত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হিসেবেই বিবেচিত হয় কারণ বেশির ভাগ নির্বাসিতরা রোগ ও অপুষ্টি থেকে দ্রুত মারা যায়।

বন্দিরা সারা দেশে বিভিন্ন ক্যাম্পে যাওয়ার আগে সেন্ট লরেন্ট ডু মারোনিতে পৌঁছেছিল। "আইলস দু সালউত" রাজনৈতিক বন্দিদের এবং নির্জন কারাবাসের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই দ্বীপগুলি কুখ্যাত শয়তানের দ্বীপকে কেন্দ্র করে জীবনের নৃশংসতার জন্য কুখ্যাত হয়ে উঠে। দ্বীপগুলিতে পাঠানো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের মধ্যে রয়েছেন আলফ্রেড ড্রেফাস (১৮৯৫ সালে) এবং হেনরি চ্যার্রিয়ার (১৯৩০ এর দশকে) অন্তর্ভুক্ত। চ্যার্রিয়ার পালাতে সক্ষম হন এবং পরে প্যাপিলন নামে পরিচিত দ্বীপে তার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি সেরা বিক্রিত বই লিখেছিলেন।

 
"Quartier Spécial" – Condemned men's block, St. Laurent, 1954 (the guillotine stood at the spot where the photographer took the photo).

১৮৫৩-এ দ্বীপটির অভ্যন্তরে সোনার সন্ধান পাওয়া যায়, ব্রাজিল এবং সুরিনামের সাথে সীমান্ত বিরোধের অবসান ঘটে (পরে ১৮৯১, ১৮৯৯ এবং ১৯১৫ সালে বসতি স্থাপন করা হয়েছিল, যদিও সুরিনামের সীমান্তের একটি ছোট অঞ্চলে বিবাদে রয়েছে)। স্বাধীন গায়ানা প্রজাতন্ত্র, ফরাসি ভাষায় লা রিপাবলিক দে লা গুয়ানে ইন্দেপেনদান্তে এবং সাধারণত রাজধানী "কোউনানি" এর নামে পরিচিত, যা এলাকাটিতে তৈরি হয়েছিল, এটি ফ্রান্স (ফরাসি গায়ানার অংশ হিসাবে) ও ব্রাজিল কর্তৃক উনিশ শতকের শেষ দিকে বিতর্কিত ছিলো।[২]

২০শ শতক সম্পাদনা

ইনিনি এর অঞ্চলটি, বেশিরভাগ ফ্রেঞ্চ গায়ানার অভ্যন্তরভাগে গঠিত, যা ১৯৩০ সালে নির্মিত হয়েছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় শার্ল দ্য গোলের ব্যাপক সমর্থন সত্ত্বেও স্থানীয় সরকার ভিচি সরকারের প্রতি এটির আনুগত্য ঘোষণা করে। ২২ মার্চ ১৯৪৩-এ এই সরকারকে সরানো হয়েছিল।[৩]

১৯৪৬ সালের ১৯ মার্চ ফরাসি গায়ানা ফ্রান্সের একটি বিদেশী বিভাগে পরিণত হন।

শয়তানের দ্বীপ সহ দণ্ডকার্যে ব্যবহৃত কুখ্যাত উপনিবেশগুলি ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে বন্ধ হয়ে যায় এবং ১৯৫১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ হয়। প্রথমদিকে, যেসব বন্দী ফ্রান্সে ফেরত যাওয়ার জন্য নিজের ভাড়া মিটাতে পারতো তাদের মুক্ত করে দেয়া হয়, ফরাসী গায়ানা উপনিবেশ খালি হয়ে যায় যখন কারাগারগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়।

১৯৫৪ সালের ডিসেম্বর স্থানটিতে দর্শকরা গিয়ে গভীরভাবে বিস্মিত হয়ে যায় আসামীদের জন্য ব্যবহৃত সেল ব্লকের অবস্থা ও সেখান থেকে ক্রমাগত চিৎকার শুনে যারা উন্মাদ হয়ে গেছে এবং ছাদের নিচে দেওয়ালের উপরের অংশে কেবল ছোট বায়ুচলাচলের জন্য চিদ্র রয়েছে রুমগুলিতে। Food was pushed in and bodies removed once a day.

১৯৬৪ সালে কোউরুকে রকেটের উৎক্ষেপন সাইট হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছিল, মূলত নিরক্ষরেখার কাছাকাছি এটির অনুকূল অবস্থানের কারণে। গায়ানা স্পেস সেন্টার নির্মিত হয়েছিল এবং ১৯৬৮ সালে চালু হয়েছিল। এর ফলে কিছু স্থানীয় কর্মসংস্থান হয়েছিল, প্রধানত বিদেশী প্রযুক্তিবিদদের এবং নাশকতা প্রতিরোধের জন্য অঞ্চলটিতে কয়েক হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে অল্প আয় আনে।

১৯৭০ এর দশকে কাউন্টি অঞ্চলটিতে লাওসের "মং" শরণার্থীদের উপনিবেশ দেখা দেয়, প্রাথমিকভাবে জাভৌহি এবং কাকাও শহরে। উৎপাদনের উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে ১৯৭৬ সালের গ্রিন প্ল্যান (লে প্ল্যান্ট ভার্ট) করা হয়, যদিও এটির কেবল সীমিত সাফল্য ছিল। গায়ানিজ সমাজতান্ত্রিক পার্টির ক্রমবর্ধমান সাফল্যের সাথে সাথে ফ্রান্স থেকে স্বায়ত্তশাসন বর্ধিতকরনের আন্দোলন ৭০ ও ৮০ এর দশকে গতি অর্জন করে।

ফ্রান্স থেকে আরো স্বায়ত্তশাসনের অধিকারের আহ্বান জানিয়ে তাদের প্রতিবাদ ক্রমবর্ধমান কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছে। ১৯৯৬, ১৯৯৭ ও ২০০০ সালের বিক্ষোভ সহিংসতায় শেষ হয়েছিল। যদিও অনেক গায়ানিজ আরো স্বায়ত্তশাসন দেখতে চায়, তবে সম্পূর্ণ স্বাধীনতার জন্য আন্দোলনের সমর্থন কম।[৪]

২১শ শতক সম্পাদনা

২০১০ সালের একটি গণভোটে ফরাসি গায়ানীয়রা স্বায়ত্তশাসনের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে।[৫]

২০ মার্চ, ২০১৭-এ, ফরাসি গায়ানিজরা ধর্মঘট শুরু করে এবং আরো সম্পদ ও অবকাঠামোর জন্য দাবি করে।[৬] মার্চ ২৮, ২০১৭ দিনটি তখন পর্যন্ত ফরাসি গায়ানায় অনুষ্ঠিত বৃহত্তম বিক্ষোভের সাক্ষী হয়েছিল।[৭]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "French Guiana Time Line Chronological Timetable of Events - Worldatlas.com"www.worldatlas.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২৮ 
  2. "BIU Santé - Recherche dans les périodiques Medic@ - Map of area disputed between France and Brazil"। Web2.bium.univ-paris5.fr। ২০০৭-০৯-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-৩০ 
  3. "22 Mar 1943 - FRENCH GUINEA TURNS FROM GIRAUD TO DE GAULLE NEW"। Trove.nla.gov.au। ১৯৪৩-০৩-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-৩০ 
  4. The World Today Series: 2012 আইএসবিএন ৯৭৮-১-৬১০-৪৮৮৮৮-৪ p. 395
  5. Faget, Dominique (এপ্রিল ৩, ২০১৭)। "Cazeneuve calls for continuation of dialogue in French Guiana"Radio France International। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৪, ২০১৭In a referendum in January 2010, French Guiana voted firmly against autonomy. 
  6. Marot, Laurent (মার্চ ২৭, ২০১৭)। "La Guyane paralysée par les mouvements sociaux"Le Monde। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৩, ২০১৭ 
  7. "Guyane : manifestations historiques pour la "journée morte""Le Point। মার্চ ২৮, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৪, ২০১৭ 

আরও পড়ুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

টেমপ্লেট:History of South America