অস্ট্রেলিয়ার আঞ্চলিক বিবর্তন

ইতিহাসের বিভিন্ন দিক

অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রথম উপনিবেশগুলি ছিল ১৭৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত নিউ সাউথ ওয়েলসের কারা উপনিবেশ এবং ১৮২৯ সালে প্রতিষ্টিত সোয়ান নদী উপনিবেশ (পরবর্তীকালে যেটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া)। পরবর্তী কয়েক দশকে নিউ সাউথ ওয়েলস ভেঙে নিউজিল্যান্ড, কুইনসল্যান্ড, দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া, ভ্যান ডিয়েমেন’স ল্যান্ড (পরবর্তীকালে তাসমানিয়া নামাঙ্কিত) ও ভিক্টোরিয়া উপনিবেশ গঠিত হয় এবং সেই সঙ্গে সাময়িকভাবে উত্তর অস্ট্রেলিয়া উপবিবেশটিও স্থাপিত হয়। ১৯০১ সালের ১ জানুয়ারি নিউজিল্যান্ড ছাড়া এই সব ক’টি উপনিবেশ অস্ট্রেলিয়া রাষ্ট্রমণ্ডলের রাজ্যে পরিণত হয়। যুক্তরাষ্ট্র গঠিত হওয়ার সময় থেকে অদ্যাবধি অস্ট্রেলিয়ার অভ্যন্তরীণ সীমানা কয়েকটি সীমিত স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চল গঠনের উদাহরণগুলিকে বাদ দিলে মোটামুটি অপরিবর্তিতই রয়েছে। উক্ত অঞ্চলগুলি হল: দেশের সুবৃহৎ অথচ জনবিরল মধ্যাঞ্চল শাসনের জন্য দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া ভেঙে সৃষ্ট নর্দার্ন টেরিটরি; নর্দার্ন টেরিটরি ভেঙে সৃষ্ট মধ্য অস্ট্রেলিয়াউত্তর অস্ট্রেলিয়া, (অনতিকাল পরেই অবশ্য সেগুলি পুনরায় নর্দার্ন টেরিটরির অঙ্গীভূত হয়); এবং নিউ সাউথ ওয়েলস ভেঙে সৃষ্ট অস্ট্রেলীয় রাজধানী অঞ্চল নামে একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় জেলা

refer to caption
অস্ট্রেলিয়ার আঞ্চলিক বিবর্তনের একটি অ্যানিমেটেড মানচিত্র

কুইনসল্যান্ড মহাদেশের বাইরে নিউ গিনিতে ক্ষেত্রবিস্তার করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ তা প্রত্যাখ্যান করে। পরবর্তীকালে এটিকে ব্রিটিশ আশ্রিত রাজ্য করে অস্ট্রেলিয়ার হাতে ছেড়ে দেওয়ার দাবি ওঠে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে অস্ট্রেলিয়া সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কর্তৃক উত্তরপশ্চিম নিউ গিনি শাসনের বিশেষ ক্ষমতা অধিকার করে। সেই সঙ্গে নাউরুকেও সম্মিলিত অস্ট্রেলীয়-ব্রিটিশ-নিউজিল্যান্ডের এক্তিয়ারভুক্ত এলাকার অধীনে রাখা হয়। এই অঞ্চলগুলি (এবং পরবর্তীকালে জাতিসংঘের গচ্ছিত অঞ্চলগুলি) নিয়ে বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে স্বাধীন নাউরু ও পাপুয়া নিউ গিনি রাষ্ট্র গঠিত হয়। বেশ কয়েকটি ছোটো দ্বীপাঞ্চলও অস্ট্রেলিয়ার অধিভুক্ত। এগুলি প্রধানত পূর্বতন ব্রিটিশ উপনিবেশ। এছাড়া অ্যান্টার্কটিকার উপরেও অস্ট্রেলিয়ার একতি বড়ো দাবি রয়েছে।

আঞ্চলিক বিবর্তনের সারণি সম্পাদনা

মানচিত্রের রঙের অর্থ

  অস্ট্রেলীয় রাজ্য
  অস্ট্রেলীয় অঞ্চল ও প্রতিষ্ঠাকালীন উপনিবেশ
  কোনও ঘটনার ফলে পরিবর্তিত এলাকা

ঔপনিবেশিক যুগ সম্পাদনা

তারিখ ঘটনা মানচিত্র
২৫ এপ্রিল, ১৭৮৭ অস্ট্রেলিয়ায় ১৩৫° পূর্ব দ্রাঘিমাংশের পূর্বদিকে গ্রেট ব্রিটেন রাজ্য কর্তৃক একটি কারা উপনিবেশ হিসেবে নিউ সাউথ ওয়েলস উপনিবেশ গঠিত হয়।[১] ১৭৮৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি গভর্নর আর্থার ফিলিপ কর্তৃক অস্ট্রেলিয়ায় প্রতিষ্ঠার বাণী ঘোষিত হয়।[২] কমিশন এই উপনিবেশটিত্র সঙ্গে ১০°৩৭' দক্ষিণ ও ৪৩°৩৯' দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যবর্তী "প্রশান্ত মহাসাগরে সন্নিহিত সকল দ্বীপগুলিকে" অন্তর্ভুক্ত করেছিল, যার ফলে নিউজিল্যান্ডের অধিকাংশ অঞ্চল এই উপনিবেশের অন্তর্গত হয়।[১]  
১১ জুলাই, ১৮১০ ফ্রেডেরিক হ্যাসেলবরা ম্যাককুয়ারি দ্বীপ আবিষ্কার করেন। তিনি দ্বীপটিকে যুক্তরাজ্যের জন্য দাবি করেন এবং এটিকে নিউ সাউথ ওয়েলসের অংশ বলে ঘোষণা করেন।[৩][৪]  
১৬ জুলাই, ১৮২৫ নিউ সাউথ ওয়েলসকে পশ্চিমে ১২৯° পূর্ব মধ্যরেখা পর্যন্ত প্রসারিত করা হয়, যাতে মেলভিল দ্বীপে স্থাপিত একটি বাণিজ্যকুঠি এর অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। সেই সঙ্গে "প্রশান্ত মহাসাগরে সন্নিহিত দ্বীপপুঞ্জ"-এর সীমানা উত্তরে ৩৯°১২' দক্ষিণ পর্যন্ত প্রসারিত হয়, বর্তমান নিউজিল্যান্ডের একটি ক্ষুদ্র অংশ এরই অন্তর্গত ছিল।[৫]  
৩ ডিসেম্বর, ১৮২৫ নিউ সাউথ ওয়েলসের দক্ষিণের দ্বীপগুলি নিয়ে ভ্যান ডিয়েমেন’স ল্যান্ড উপনিবেশ গঠিত হয়।[৬][৭]  
২ মে, ১৮২৯ নিউ সাউথ ওয়েলসের বাইরে অস্ট্রেলিয়ার অবশিষ্টাংশ নিয়ে সাধারণভাবে সোয়ান নদী উপনিবেশ নামে পরিচিত আরেকটি উপনিবেশ স্থাপিত হয়।[৮] উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা-সংক্রান্ত অধিকাংশ নথিপথে কোনও নাম পাওয়া যায় না। শুধু জানা যায় যে এটির অবস্থা ছিল "নিউ হল্যান্ডের পশ্চিম উপকূলের বন্দর, ‘সোয়ান নদী’ নামে পরিচিত নদীর মোহনায়, এবং সন্নিহিত অঞ্চলে"[৯] এবং নির্দেশিকায় বলা হয়েছিল উপনিবেশটি গঠন করতে হবে "‘পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া’ অঞ্চলের মধ্যে"।[১০] যদিও যে আইন বলে এই উপনিবেশ গঠিত হয় তাতে "পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া" বলতে ঠিক কোন অঞ্চলটিকে বোঝানো হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি।[১১]  
৬ ফেব্রুয়ারি, ১৮৩২ জেমস স্টার্লিংকে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া উপনিবেশের গভর্নর হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে নিয়োগের আইনসম্মত দলিল ঘোষিত হয় এবং এই তারিখটিকেই সাধারণভাবে সোয়ান নদী উপনিবেশের পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া নামকরণের তারিখ ধরা হয়।[১২][১৩]  
১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৮৩৬ ১৩২° পূর্ব১৪১° পূর্ব মধ্যরেখার মধ্যবর্তী এবং ২৬° দক্ষিণ সমাক্ষরেখার দক্ষিণে নিউ সাউথ ওয়েলসের অংশবিশেষ নিয়ে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া প্রদেশ গঠিত হয়।[১৪] অবতরণ ও ঘোষণার প্রকৃত তারিখটি ছিল ২৮ ডিসেম্বর, ১৮৩৬।[১৫] মারে নদীর দক্ষিণে নিউ সাউথ ওয়েলসের সীমানা ১৪১° পূর্ব মধ্যরেখার পশ্চিমে মোটামুটি ৩.৬ কিলোমিটার (২.২ মা) ভুলভাবে সমীক্ষা করা হয়। এর ফলে উপনিবেশগুলির মধ্যে বিবাদ উপস্থিত হয়। ১৯১৪ সালের আগে এই বিবাদ সম্পূর্ণ নিরসন করা সম্ভব হয়নি।[১৬]  
১৫ জুন, ১৮৩৯ নিউজিল্যান্ডের দ্বীপগুলি নিউ সাউথ ওয়েলস কর্তৃক অধিকৃত হয়।[১৭][১৮] ১৮৪০ সালের ১৪ জানুয়ারি এই ক্রিয়াটি ঘোষিত হয়।[১৯]  
১৬ নভেম্বর, ১৮৪০ নিউজিল্যান্ড উপনিবেশ স্থাপনের সনদপত্র জারি হয় এবং এই উপনিবেশটকে নিউ সাউথ ওয়েলস থেকে পৃথক করা হয়।[২০][২১]  
২৬ সেপ্টেম্বর, ১৮৪৪ নরফোক দ্বীপটিকে নিউ সাউথ ওয়েলস থেকে ভ্যান ডিয়েমেন’স ল্যান্ডের হাতে সমর্পণ করা হয়।[২২]  
১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮৪৬ ২৬° দক্ষিণ সমাক্ষরেখার উত্তরে নিউ সাউথ ওয়েলসের অর্ধাংশ নিয়ে উত্তর অস্ট্রেলিয়া উপনিবেশ গঠিত হয়।[২৩][২৪][২৫]  
২৮ ডিসেম্বর, ১৮৪৭ যুক্তরাজ্যে একবার সরকার পরিবর্তনের পর উত্তর অস্ট্রেলিয়া পুনরায় নিউ সাউথ ওয়েলসের অন্তর্ভুক্ত হয়।[২৩][২৫] এই তারিখেই রানি ভিক্টোরিয়া উত্তর অস্ট্রেলিয়ার প্রতিষ্ঠাকালীন সরকারি সনদটি প্রত্যাহার করে নেন। তবে ১৮৪৯ সালের ১৬ জানুয়ারির আগে তা অস্ট্রেলিয়ায় ঘোষিত হয়নি।  
১ জুলাই, ১৮৫১ মারে নদীর দক্ষিণে এবং হাওয়ে অন্তরীপ পর্যন্ত নদীটির উজানে একটি রেখা ধরে নিউ সাউথ ওয়েলসের একাংশ নিয়ে ভিক্টোরিয়া উপনিবেশ গঠিত হয়।[২৬]  
১ জানুয়ারি, ১৮৫৬ কারা উপনিবেশ হিসেবে এটির ইতিহাস থেকে বেরিয়ে আসার উদ্দেশ্যে ভ্যান ডিয়েমেন’স ল্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় তাসমানিয়া[২৭]  
১ নভেম্বর, ১৮৫৬ তাসমানিয়া থেকে নরফোক দ্বীপকে বিচ্ছিন্ন করে একটি স্বতন্ত্র উপনিবেশ গঠিত হয়।[২৮] কোনও কোনও সূত্র অনুযায়ী, এই ঘটনাটি ঘটেছিল আগের দিন।[২৯] কিন্তু নরফোক দ্বীপ আইন ১৯১৩-এ এই তারিখটিরই উল্লেখ পাওয়া যায়।  
৬ জুন, ১৮৫৯ ২৯° দক্ষিণ সমাক্ষরেখা, ডুমারেস্কমাশিনটায়ার নদী এবং কয়েকটি পার্বত্য শৈলশিরার উত্তরে এবং ১৪১° পূর্ব মধ্যরেখার পূর্বে নিউ সাউথ ওয়েলসের একাংশ নিয়ে গঠিত হয় কুইনসল্যান্ড উপনিবেশ[৩০]  
১০ অক্টোবর, ১৮৬১ দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমে নিউ সাউথ ওয়েলসের ভূখণ্ডটিকে একটি সরকারি সনদ বলে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার হাতে সমর্পণ করা হয়। ১৮৬১ সালের ২২ জুলাই ব্রিটিশ পার্লামেন্টে এই বিষয়ে আইনটি পাস হয়।[৩১]  
১৩ মার্চ, ১৮৬২ দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার উত্তরে এবং ১৩৮° পূর্ব মধ্যরেখার পূর্বে অবস্থিত নিউ সাউথ ওয়েলসের ভূখণ্ডটি কুইনসল্যান্ডের হাতে সমর্পণ করা হয়।[৩২]  
৬ জুলাই, ১৮৬৩ দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার উত্তরে নিউ সাউথ ওয়েলসের ভূখণ্ডটিকে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার হাতে অর্পণ করা হয়।[৩৩]  
৩০ মে, ১৮৭২ কুইনসল্যান্ডের ৬০ মাইল (৯৭ কিমি)-এর মধ্যে অবস্থিত সকল দ্বীপ একটি সরকারি সনদ বলে উপনিবেশটির দ্বারা অধিগৃহীত হয়।[৩৪] এটি প্রধানত করা হয়েছিল টরেস স্ট্রেইট দ্বীপপুঞ্জকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য, নিউ সাউথ ওয়েলস যেটিকে দাবি করতে শুরু করেছিল। নির্দিষ্টভাবে কোন কোন দ্বীপগুলিকে ইতিমধ্যেই কুইনসল্যান্ডের অংশ মনে করা হত, তা জানা যায় না। সরকারি সনদের অন্তর্গত মানচিত্রটিতেও কিছু ভুল আছে। যেমন, সেখানে মেলভিল দ্বীপকে কুইনসল্যান্ডের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে দেখানো হয়েছে।[৩৫] মানচিত্র অঙ্কনের উপযুক্ত স্পষ্ট তথ্য নেই
২১ জুলাই, ১৮৭৯ টরাস স্ট্রেইট দ্বীপপুঞ্জ নির্দিষ্টভাবে কুইনসল্যান্ড কর্তৃক অধিগৃহীত হয়।[৩৪][৩৫]  
৪ এপ্রিল, ১৮৮৩ কুইনসল্যান্ড দক্ষিণপশ্চিম নিউ গিনিকে আশ্রিত রাজ্য হিসেবে দাবি করে। যদিও ব্রিটিশ সরকার এই দাবি অস্বীকার করেছিল।[৩৬]  
৬ নভেম্বর, ১৮৮৪ ব্রিটিশ সাম্রাজ্য দক্ষিণপশ্চিম নিউ গিনিকে একটি আশ্রিত রাজ্য ঘোষণা করে এই অঞ্চলের উপর থেকে কুইনসল্যান্ডের প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ অপসারিত করে। যদিও উপনিবেশটি বৃহত্তর অংশে তখনও নিউ গিনির এই অংশের প্রশাসন পরিচালনা করছিল।[৩৭]  
১৭ জুন, ১৮৯০ ম্যাককোয়ারি দ্বীপ নিউ সাউথ ওয়েলস থেকে তাসমানিয়ার হাতে হস্তান্তরিত করা হয়; তাসমানিয়া তৎক্ষণাত এটিকে নিউজিল্যান্ডের হাতে হস্তান্তরিত করার অনুরোধ জানালেও তা মানা হয়নি।[৩৮]  

যুক্তরাষ্ট্র সম্পাদনা

তারিখ ঘটনা মানচিত্র
১ জানুয়ারি, ১৯০১ যুক্তরাজ্যের ছয়টি উপনিবেশ নিয়ে অস্ট্রেলিয়া রাষ্ট্রমণ্ডল গঠিত হয়:[৩৯]

যতদিন না যুক্তরাষ্ট্রীয় রাজধানী নির্মিত হয়, ততদিন মেলবোর্নে পার্লামেন্ট বসত।[৪০]

 
১ সেপ্টেম্বর, ১৯০৬ ব্রিটিশ নিউ গিনি যুক্তরাজ্যের হাত থেকে হস্তান্তরিত করা হয় এবং পাপুয়া অঞ্চল গঠিত হয়।[৪১][৪২]  
১ জানুয়ারি, ১৯১১ যুক্তরাষ্ট্রীয় রাজধানী অঞ্চলকে নিউ সাউথ ওয়েলস থেকে পৃথক করা হয়।[৪৩][৪৪] সেই সঙ্গে নর্দান টেরিটরিকে পৃথক করা হয় দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া থেকে।[৪৫][৪৬] যে আইনবলে এই পৃথকীকরণ সাধিত হয় তাতে "সরকারের আসনের অঞ্চল" ("Territory for the Seat of Government") কথাটি ব্যবহার হলেও পরবর্তী আইন প্রণয়নকালে এবং ঘোষণাগুলিতে অনতিকালের মধ্যেই "যুক্তরাষ্ট্রীয় রাজধানী অঞ্চল" ("Federal Capital Territory") শব্দবন্ধটি ব্যবহার শুরু হয়ে যায়।[৪৭]  
১ জুলাই, ১৯১৪ নরফোক দ্বীপ যুক্তরাজ্যের হাত থাকে হস্তান্তরিত হয় এবং নরফোক দ্বীপ অঞ্চল গঠিত হয়।[২৮][৪৮]  
৪ সেপ্টেম্বর, ১৯১৫ জার্ভিস উপসাগরের তীরে একটি ছোটো উপদ্বীপ নিউ সাউথ ওয়েলস কর্তৃক যুক্তরাষ্ট্রীয় রাজধানী অঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত হয়।[৪৯][৫০]  
১৭ ডিসেম্বর, ১৯২০ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ পূর্বতন জার্মান নিউ গিনির ম্যানডেট (শাসনের বিশেষ অধিকার) অস্ট্রেলিয়াকে প্রদান করে নিউ গিনি অঞ্চল[৫১][৫২]নাউরু ম্যানডেট নামে।[৫৩][৫৪] নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য ছিল নাউরুর সহকারি অছি।[৫৫]  
১ ফেব্রুয়ারি, ১৯২৭ ২০° দক্ষিণ সমাক্ষরেখায় নর্দার্ন টেরিটরিকে বিভাজিত করা হয় মধ্য অস্ট্রেলিয়াউত্তর অস্ট্রেলিয়া অঞ্চলে।[৫৬][৫৭]  
৯ মে, ১৯২৭ আনুষ্ঠানিকভাবে মেলবোর্ন থেকে রাজধানী অপসারণ করা হয় ক্যানবেরাতে। সেখানেই বসে পার্লামেন্টের অধিবেশন।[৫৮][৫৯]  
১২ জুন, ১৯৩১ মধ্য অস্ট্রেলিয়া ও উত্তর অস্ট্রেলিয়া অঞ্চল দু’টিকে একত্রিত করে গঠিত হয় নর্দার্ন টেরিটরি[৬০][৬১]  
১৩ জুন, ১৯৩৩ অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে ৪৫° পূর্ব১৩৬° পূর্ব এবং ১৪২° পূর্ব১৬০° পূর্ব মধ্যরেখার মধ্যবর্তী যে অংশটি যুক্তরাজ্য দাবি করত, তা অস্ট্রেলিয়ার হাতে অর্পিত হয়। এই অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয় অস্ট্রেলীয় অ্যান্টার্কটিক অঞ্চল[৬২][৬৩]  
১০ মে, ১৯৩৪ অ্যাশমোর ও কার্টিয়ার দ্বীপপুঞ্জ যুক্তরাজ্যের হাত থেকে স্থানান্তরিত হয় অ্যাশমোর ও কার্টিয়ার দ্বীপপুঞ্জ অঞ্চল নামে একটি পৃথক প্রশাসনিক বিভাগে পরিণত হয়। ১৯৩১ সালের ২৩ জুলাই একটি ব্রিটিশ অর্ডার-ইন-কাউন্সিলে বলা হয় যে, অস্ট্রেলিয়া যখন এই দ্বীপপুঞ্জ গ্রহণের জন্য আইন পাস করবে তখন এটি অস্ট্রেলিয়া রাষ্ট্রমণ্ডলের কর্তৃপক্ষের হাতে হস্তান্তরিত হবে।[৬৪][৬৫]  
২৯ জুলাই, ১৯৩৮ অ্যাশমোর ও কার্টিয়ার দ্বীপপুঞ্জ অঞ্চল নর্দার্ন টেরিটরির অন্তর্ভুক্ত হয়।[৬৬]

যুক্তরাষ্ট্রীয় রাজধানী অঞ্চলের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় অস্ট্রেলীয় রাজধানী অঞ্চল[৬৭]

 
২৬ অগস্ট, ১৯৪২ জাপান নাউরু ম্যানডেট দখল করে নেয়।[৬৮]  
১৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫ নাউরু ম্যানডেটের জাপানি গ্যারিসন আত্মসমর্পণ করে।[৬৮]  
১৩ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ নিউ গিনি অঞ্চল একটি জাতিসংঘ গচ্ছিত অঞ্চল হিসেবে পুনর্গঠিত হয়।[৬৯]  
১ নভেম্বর, ১৯৪৭ নাউরু ম্যানডেট পুনর্গঠিত হয় জাতিসংঘ নাউরু গচ্ছিত অঞ্চল হিসেবে।[৬৯]  
২৬ ডিসেম্বর, ১৯৪৭ হার্ড দ্বীপ ও ম্যাকডোনাল্ড দ্বীপপুঞ্জ]] যুক্তরাজ্যের হাত থেকে হস্তান্তরিত হয়। ১৯ ডিসেম্বর ১৯৫০ তারিখে আদানপ্রদান হওয়া চিঠিতে এটির প্রাপ্তি স্বীকার করা হয়।[৭০]  
১ জুলাই, ১৯৪৯ নিউ গিনি অঞ্চলপাপুয়া অঞ্চল সংযুক্ত করে পাপুয়া ও নিউ গিনি অঞ্চল গঠিত হয়। এই সংযুক্তির কারণ ছিল প্রধানত প্রশাসনিক। আইনে স্পষ্টতই উল্লেখ করা ছিল যে নিউ গিনি একটি জাতিসংঘ গচ্ছিত অঞ্চল এবং পাপুয়া ব্রিটিশ রাজশক্তির অধীনস্থ অঞ্চলই থাকবে।[৭১][৭২]  
২৪ এপ্রিল, ১৯৫৩ হার্ড দ্বীপ ও ম্যাকডোনাল্ড দ্বীপপুঞ্জ আনুষ্ঠানিকভাবে হার্ড দ্বীপ ও ম্যাকডোনাল্ড দ্বীপপুঞ্জ অঞ্চলে পরিণত হয়।[৭৩]  
২৩ নভেম্বর, ১৯৫৫ কোকোজ (কিলিং) দ্বীপপুঞ্জ যুক্তরাজ্য কর্তৃক সিঙ্গাপুর উপনিবেশের হাত থেকে হস্তান্তরিত করা হয় এবং কোকোজ (কিলিং) দ্বীপপুঞ্জ অঞ্চল গঠিত হয়।[৭৪][৭৫]  
১ অক্টোবর, ১৯৫৮ ক্রিসমাস দ্বীপ যুক্তরাজ্যের হাত থেকে হস্তান্তরিত হয় এবং ক্রিসমাস দ্বীপ অঞ্চল গঠিত হয়।[৭৬]  
৩১ জানুয়ারি, ১৯৬৮ নাউরু গচ্ছিত অঞ্চল স্বাধীনতা অর্জন করে এবং নাউরু প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।[৭৭][৭৮]  
৩০ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৯ কুইনসল্যান্ড বিভাজিত করে কোরাল সাগর দ্বীপপুঞ্জ অঞ্চল গঠিত হয়।[৭৯]  
২৭ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পাপুয়া ও নিউ গিনি অঞ্চলের নাম পরিবর্তন করে পাপুয়া নিউ গিনি রাখা হয়।[৮০]  
৩১ ডিসেম্বর, ১৯৭৩ জার্ভিস উপসাগরের উপকূলবর্তী উপদ্বীপটির নাম আনুষ্ঠানিকভাবে রাখা হয় জার্ভিস উপসাগর অঞ্চল। সেই সময়ও এটিকে অস্ট্রেলীয় রাজধানী অঞ্চলের অংশ বিবেচনা করা হত।[৮১] মানচিত্রে কোনও পরিবর্তন সাধিত হয়নি
১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ পাপুয়া নিউ গিনির বোগেইনভিলে দ্বীপ-সন্নিত অঞ্চলে নর্থ সলোমনস প্রজাতন্ত্র স্বাধীনতা ঘোষণা করে।[৮২]  
১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ পাপুয়া নিউ গিনি দ্বাধীনতা অর্জন করে স্বাধীন পাপুয়া নিউ গিনি রাষ্ট্র গঠন করে।[৮৩] নর্থ সলোমনস প্রজাতন্ত্রের সঙ্গে বিবাদটি অমীমাংসিতই থেকে যায়।  
১ জুলাই, ১৯৭৮ নর্দার্ন টেরিটরি বিভাজিত করে অ্যাশমোর ও কার্টিয়ার দ্বীপপুঞ্জ গঠিত হয় এবং নামকরণ করা হয় অ্যাশমোর ও কার্টিয়ার দ্বীপপুঞ্জ অঞ্চল।[৮৪]  
৩ মার্চ, ১৯৮৬ অস্ট্রেলিয়া আইন ১৯৮৬ বলে অস্ট্রেলিয়া যুক্তরাজ্য থেকে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা অর্জন করে।[৮৫] মানচিত্রে কোনও পরিবর্তন সাধিত হয়নি
১১ মে, ১৯৮৯ জার্ভিস সাগর অঞ্চলকে অস্ট্রেলীয় রাজধানী অঞ্চল থেকে পৃথক করে একটি স্বতন্ত্র প্রশাসনিক অঞ্চল গঠিত হয়।[৮৬]  
৭ জুলাই ১৯৯৭ এলিজাবেথ রিফমিডলটন রিফ নিউ সাউথ ওয়েলস থেকে কোরাল সাগর দ্বীপপুঞ্জ অঞ্চলের হাতে সমর্পিত হয়।[৮৭]  

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "গভর্নর ফিলিপ'স ইনস্ট্রাকশনস ২৫ এপ্রিল ১৭৮৭ (জিবি)" [গভর্নর ফিলিপের নির্দেশাবলি, ২৫ এপ্রিল, ১৭৮৭ (গ্রেট ব্রিটেন)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  2. "কলোনি অফ নিউ সাউথ ওয়েলস: ক্রিয়েশন" [নিউ সাউথ ওয়েলস উপনিবেশ: সৃষ্টি]। নিউ সাউথ ওয়েলস স্টেট আর্কাইভস অ্যান্ড রেকর্ডস। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৭ 
  3. স্কট, কেইথ (১৯৯৩)। দি অস্ট্রেলিয়ান জিওগ্রাফিক বুক অফ অ্যান্টার্কটিকা [অ্যান্টার্কটিকার অস্ট্রেলীয় ভৌগোলিক গ্রন্থ]। টেরি হিলস, নিউ সাউথ ওয়েলস: অস্ট্রেলিয়ান জিওগ্রাফিক। পৃষ্ঠা ১৪। আইএসবিএন 978-1-86276-010-3 
  4. প্যান্টন, কেনেথ জি. (২০১৫)। হিস্টোরিক্যাল ডিকশনারি অফ দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার [ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঐতিহাসিক অভিধান]। রোওম্যান অ্যান্ড লিটলফিল্ড। পৃষ্ঠা ৩০৩। আইএসবিএন 9780810875241। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৭ 
  5. "গভর্নর ডার্লিং'স কমিশন ১৮২৫ (ইউকে)" [গভর্নর ডার্লিং-এর কমিশন ১৮২৫ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৭ 
  6. "অর্ডার-ইন-কাউন্সিল সেপারেটিং ভ্যান ডিয়েমেন'স ল্যান্ড ফ্রম নিউ সাউথ ওয়েলস ১৪ জুন ১৮২৫ (ইউকে)" [অর্ডার-ইন-কাউন্সিল কর্তৃক নিউ সাউথ ওয়েলস থেকে ভ্যানি ডিয়েমেন’স ল্যান্ডকে বিচ্ছিন্নকরণ, ১৪ জুন ১৮২৬ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  7. প্যান্টন, কেনেথ জে. (২০১৫)। হিস্টোরিক্যাল ডিকশনারি অফ দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার [ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঐতিহাসিক অভিধান]। রোওম্যান অ্যান্ড লিটলফিল্ড। পৃষ্ঠা ৫১৮। আইএসবিএন 9780810875241। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  8. "ইনস্ট্রাকশনস টু দ্য অ্যাডমিরালটি টু টেক ফর্ম্যাল পজেশন অফ দ্য ওয়েস্টার্ন পোর্শন অফ দ্য কন্টিনেন্ট ৫ নভেম্বর ১৮২৮ (ইউকে)" [মহাদেশের পশ্চিমাংশ আনুষ্ঠানিকভাবে অধিকারের জন্য অ্যাডমিরালটির নিকট প্রেরিত নির্দেশাবলি, ৫ নভেম্বর ১৮২৮ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  9. "লেফট্যানেন্ট-গভর্নর স্টার্লিং'স ইনস্ট্রাকশনস ৩০ ডিসেম্বর ১৮২৮ (ইউকে)" [লেফট্যানেন্ট-গভর্নর স্টার্লিং-এর নির্দেশাবলি, ৩০ ডিসেম্বর ১৮২৮ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  10. "লেফট্যানেন্ট-গভর্নর স্টার্লিং'স প্রোক্লেইমেশন অফ দ্য কলোনি ১৮ জুন ১৮২৯ (ইউকে)" [লেফট্যানেন্ট-গভর্নর স্টার্লিং কর্তৃক উপনিবেশ ঘোষণা, ১৮ জুন ১৮২৯ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  11. দ্য স্ট্যাটিউটস অফ দ্য ইউনাইটেড কিংডম অফ গ্রেট ব্রিটেন অ্যান্ড আয়ারল্যান্ড, ভলিউম ২৯ [গ্রেট ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ড যুক্তরাজ্যের বিধিনিয়ম, ২৯শ খণ্ড]। যুক্তরাজ্য সরকার। ১৮২৯। পৃষ্ঠা ৭১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭An Act to provide until the Thirty-first Day of December One thousand eight hundred and thirty-four, for the Government of His Majesty's Settlements in Western Australia, on the Western Coast of New Holland 
  12. "কমিশন অ্যাপয়েন্টিং স্টার্লিং গভর্নর অ্যান্ড কম্যান্ডার-ইন-চিফ ৪ মার্চ ১৮৩১ (ইউকে)" [কমিশন কর্তৃক স্টার্লিংকে গভর্নর ও কম্যান্ডার-ইন-চিফ হিসেবে নিয়োগ, ৪ মার্চ ১৮৩১ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  13. "অন দিস ডে, ৬থ ফেব্রুয়ারি ১৮৩২, দ্য সোয়ান রিভার কলোনি ওয়াজ অফিশিয়ালি রিনেমড "ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া"" [এই দিনে, ৬ই ফেব্রুয়ারি ১৮৩২, সোয়ান নদী উপনিবেশ আনিষ্ঠানিকভাবে "পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া" নামাঙ্কিত হয়]। স্টেট লাইব্রেরি অফ নিউ সাউথ ওয়েলস। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  14. "লেটারস পেটেন্ট এসট্যাবলিশিং দ্য প্রভিন্স অফ সাউথ অস্ট্রেলিয়া ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৩৬ (ইউকে)" [দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া প্রদেশ প্রতিষ্ঠাকারী সরকারি সনদ, ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৩৬ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ১৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  15. "দ্য প্রোক্লেইমেশন" [ঘোষণা]। সাউথ অস্ট্রেলিয়া সরকার। ২৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  16. টেমপ্লেট:Cite BAILII, ব্রিটিশ অ্যান্ড আইরিশ লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখা উদ্ধারকৃত; টেমপ্লেট:Cite AustLII, অস্ট্রেলিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  17. "১৮৩৯ লেটারস পেটেন্ট এসট্যাবলিশিং নিউ জিল্যান্ড অ্যাজ পার্ট অফ নিউ সাউথ ওয়েলস" [নিউজিল্যান্ডকে নিউ সাউথ ওয়েলসের অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার সরকারি সনদ, ১৮৩৯]। আর্কাইভস নিউ জিল্যান্ড। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭ 
  18. "টেমিং দ্য ফ্রন্টিয়ারস" [সীমান্তে শান্তিস্থাপন]। নিউজিল্যান্ড সরকার। ১১ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  19. রিপোর্ট ফ্রম দ্য সিলেক্ট কমিটি অন নিউ জিল্যান্ড [নিউজিল্যান্ড সম্পর্কে সিলেক্ট কমিটির প্রতিবেদন]। নিউজিল্যান্ড সরকার। ১৮৪০। পৃষ্ঠা ১৩৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  20. "নিউ জিল্যান্ড অফিশিয়ালি বিকামস ব্রিটিশ কলোনি" [নিউজিল্যান্ড আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটিশ উপনিবেশ হল]। নিউজিল্যান্ড সরকার। ১৮ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  21. নিউ জিল্যান্ড, ইটস অ্যাডভান্টেজেস অ্যান্ড প্রসপেক্টস, অ্যাজ আ ব্রিটিশ কলোনি [নিউজিল্যান্ড, ব্রিটিশ উপনিবেশ হিসেবে তার উপযোগিতা ও সম্ভাবনা]। টি. অ্যান্ড ডব্লিউ. বুন। ১৮৪২। পৃষ্ঠা 314। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  22. "নরফোক আইল্যান্ড গাইড" [নরফোক দ্বীপ সহায়িকা]। নিউ সাউথ ওয়েলস গভর্নমেন্ট – স্টেট আর্কাইভস অ্যান্ড রেকর্ডস। ১১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  23. "চার্টারস অ্যান্ড কমিশনস কনসার্নিং দ্য কলোনি অফ নর্থ অস্ট্রেলিয়া, ১৮৪৬–১৮৪৭" [উত্তর অস্ট্রেলিয়া উপবিবেশ-সংক্রান্ত সনদ ও কমিশনসমূহ, ১৮৪৬-১৮৪৭]। স্টেট লাইব্রেরি অফ নিউ সাউথ ওয়েলস। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  24. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। নিউ সাউথ ওয়েলস গভর্নমেন্ট গেজেট (১৩)। নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া। ২৩ জানুয়ারি ১৮৪৯। পৃষ্ঠা ১১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  25. "হিস্ট্রি অফ কুইনসল্যান্ড বর্ডারস বিফোর প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা-পূর্ববর্তী কুইনসল্যান্ড সীমানার ইতিহাস]। স্টেট অফ কুইনসল্যান্ড। ৩ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৯ 
  26. "অস্ট্রেলিয়ান কনস্টিটিউশনস অ্যাক্ট ১৮৫০ (ইউকে)" [অস্ট্রেলীয় সংবিধান আইন ১৮৫০ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  27. "অর্ডার-ইন-কাউন্সিল চেঞ্জিং নেম টু তাসমানিয়া ২১ জুলাই ১৮৫৫ (ইউকে)" [অর্ডার-ইন-কাউন্সিল নাম পরিবর্তন করেছে তাসমানিয়া, ২১ জুলাই ১৮৫৫ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  28. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  29. ব্ল্যাডেন, এফ. এম. (১৯০৬)। "সেটলমেন্ট অফ দ্য পিটকেইর্ন আইল্যান্ডারস অন নরফোক আইল্যান্ড" [নরফোক দ্বীপে পিটকেইর্ন আইল্যান্ডারদের জনবসতি]। জার্নাল অফ দ্য রয়্যাল অস্ট্রেলিয়ান হিস্টোরিক্যাল সোসাইটিরয়্যাল অস্ট্রেলিয়ান হিস্টোরিক্যাল সোসাইটি (১): ১–১২। আইএসএসএন 0035-8762। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১৯ 
  30. "লেটারস পেটেন্ট ক্রিয়েটিং কলোনি অফ কুইনসল্যান্ড ৬ জুন ১৮৬৯ (যুক্তরাজ্য)" [কুইনসল্যান্ড উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার সরকারি সনদ, ৬ জুন ১৮৫৯ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  31. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, ২২ জুলাই ১৮৬১, অস্ট্রেলিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  32. "লেটারস পেটেন্ট অলটারিং দ্য ওয়েস্টার্ন বাউন্ডারি অফ কুইনসল্যান্ড ১৮৬২ (ইউকে)" [কুইনসল্যান্ডের পশ্চিম সীমান্ত পরিবর্তন বিষয়ক সরকারি সনদ, ১৮৬২ (যুক্তরাজ্য)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  33. "Letters Patent annexing the Northern Territory to South Australia, 1863" [দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া কর্তৃক নর্দার্ন টেরিটরি অধিগ্রহণের সরকারি সনদ]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  34. "কুইনসল্যান্ড কোস্ট, আইল্যান্ডস অ্যান্ড ওয়াটারস ইনস্ট্রুমেন্টস" [কুইনসল্যান্ড উপকূল, দ্বীপ ও জলভাগ-সংক্রান্ত আইনসম্মত দলিল]। গভর্নমেন্ট অফ কুইনসল্যান্ড। ১১ এপ্রিল ১৯৯৬। পৃষ্ঠা ১১–২০। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ 
  35. মুলিনস, স্টিভ (১৯৯২)। "কুইনসল্যান্ড'স কোয়েস্ট ফর টরেস স্ট্রেইট: দ্য ডেলিউশন ওফ ইনএভিটেবলিটি" [টরেস স্ট্রেইটের জন্য কুইনসল্যান্ডের অভিযান: অনিবার্যতার মতিভ্রম]। দ্য জার্নাল অফ প্যাসিফিক হিস্ট্রি২৭ (২): ১৬৫–১৮০। জেস্টোর 25169126ডিওআই:10.1080/00223349208572705 
  36. অস্ট্রেলিয়া, খণ্ড ১। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। ১৯৩৩। পৃষ্ঠা ৩৫৭। আইএসবিএন 9780521356213। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  37. ভ্যান ডের ভেউর, পল ডব্লিউ. (২০১২)। ডক্যুমেন্টস অ্যান্ড করেসপনডেন্স অন নিউ গিনি’জ বাউন্ডারিজ [নিউ গিনির সীমানা-সংক্রান্ত নথি ও চিঠিপত্র]। স্প্রিংগার সায়েন্স অ্যান্ড বিজনেস মিডিয়া। পৃষ্ঠা 11–12। আইএসবিএন 9789401537063। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  38. অ্যাপেনডিক্স টু দ্য জার্নালস অফ দ্য হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস অফ নিউ জিল্যান্ড [নিউজিল্যান্ডের হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসের সাময়িকীর নির্ঘণ্ট]। নিউজিল্যান্ড সরকার। ১৮৯২। পৃষ্ঠা ১১–১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  39. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  40. "মেলবোর্ন – দ্য সিট অফ গভর্নমেন্ট" [মেলবোর্ন – সরকারের কেন্দ্র]। ১২ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭ 
  41. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  42. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৪৭)। অস্ট্রেলিয়া। ১ সেপ্টেম্বর ১৯০৬। পৃষ্ঠা ১১৪১। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  43. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, টেমপ্লেট:Cite Legislation AU; অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  44. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৭৫)। অস্ট্রেলিয়া। ৮ ডিসেম্বর ১৯১০। পৃষ্ঠা ১৮৫১। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  45. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, টেমপ্লেট:Cite Legislation AU; অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  46. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৭৯)। অস্ট্রেলিয়া। ২৪ ডিসেম্বর ১৯১০। পৃষ্ঠা ১৯০১। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  47. "সিট অফ গভর্নমেন্ট অ্যাকসেপটেন্স অ্যাক্ট ১৯০৯ (১০০থ)" [সরকারের আসন অনুমোদন আইন, ১৯০৯ (শততম)]। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ১২ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৯ 
  48. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৩৫)। অস্ট্রেলিয়া। ১৭ জুন ১৯১৪। পৃষ্ঠা ১০৪৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  49. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, টেমপ্লেট:Cite Legislation AU; অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  50. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (১০৩)। অস্ট্রেলিয়া। ৪ সেপ্টেম্বর ১৯১৫। পৃষ্ঠা ১৭১০। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  51. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  52. অস্ট্রেলিয়ান ট্রিটি সিরিজ ১৯২০ নং ২ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ মে ২০০৭ তারিখে, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  53. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  54. অস্ট্রেলিয়ান ট্রিটি সিরিজ ১৯২৩ নং ১১ আর্কাইভইজে আর্কাইভকৃত ৪ জুন ২০১২ তারিখে, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  55. ব্ল্যাকেসলি, জর্জ এইচ. (১৯২২)। "দ্য ম্যানডেট অফ দ্য প্যাসিফিক" [প্রশান্ত মহাসাগরের ম্যানডেট]। ফরেন অ্যাফেয়ার্স (১): ৯৮–১১৫। জেস্টোর 20028201ডিওআই:10.2307/20028201 
  56. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  57. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৭)। অস্ট্রেলিয়া। ২৭ জানুয়ারি ১৯২৭। পৃষ্ঠা ১৩৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  58. "অ্যাজ ইট ওয়াজ ইন দ্য বিগিনিং (পার্লামেন্ট হাউস ইন ১৯২৭)" [গোড়ার দিকে যেমন ছিল (১৯২৭ সালে পার্লামেন্ট হাউস)]। অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্ট। ৩১ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৭ 
  59. "গভর্নমেন্ট গেজেট নোটিশেস"কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৪৮)। অস্ট্রেলিয়া। ৯ মে ১৯২৭। পৃষ্ঠা ৯০১। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  60. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  61. "PROCLAMATION"কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৪৬)। অস্ট্রেলিয়া। ১১ জুন ১৯৩১। পৃষ্ঠা ৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  62. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  63. "ACTS OF PARLIAMENT ASSENTED TO."কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৩৯)। অস্ট্রেলিয়া। ২২ জুন ১৯৩৩। পৃষ্ঠা ৮৯৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  64. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  65. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (২৮)। অস্ট্রেলিয়া। ১০ মে ১৯৩৪। পৃষ্ঠা ৭৬১। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  66. অ্যাশমোর ও কার্টিয়ার দ্বীপপুঞ্জ গ্রহণ আইন ১৯৩৮ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে (১০০শ), অস্ট্রেলিয়া সরকার, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  67. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  68. "ICJ – Application of the Republic of Nauru" [1990] AUIntLawNews 18; (1990) Australian International Law News 156 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  69. ডিকলোনাইজেশন নং ৩০ পার্ট ২ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে, জাতিসংঘ, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  70. গর্ডন-ওয়াকার, পি. সি. (১৯৫১)। "অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অফ হার্ড আইল্যান্ড অ্যান্ড দ্য ম্যাকডোনাল্ড আইল্যান্ডস" [হার্ড দ্বীপ ও ম্যাকডোনাল্ড দ্বীপপুঞ্জের প্রশাসন]। পোলার রেকর্ড (৪২): ২৭৫–২৭৬। ডিওআই:10.1017/S0032247400040808  
  71. পাপুয়া নিউ গিনি আইন ১৯৪৯ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে (১০০তম), অস্ট্রেলিয়া সরকার, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  72. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৪৮)। অস্ট্রেলিয়া। ৩০ জুন ১৯৪৯। পৃষ্ঠা ১৮৯৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  73. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  74. কোকোজ (কিলিং) দ্বীপপুঞ্জ আইন ১৯৫৫ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে (১০০তম), অস্ট্রেলিয়া সরকার, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  75. "প্রোক্লেমেশন" [ঘোষণা]। কমনওয়েলথ অফ অস্ট্রেলিয়া গেজেট (৫৮)। অস্ট্রেলিয়া। ১০ নভেম্বর ১৯৫৫। পৃষ্ঠা ৩৬৬৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৯ – ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ অস্ট্রেলিয়া-এর মাধ্যমে। 
  76. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  77. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  78. "কনস্টিটিউশন অফ নাউরু" [নাউরুর সংবিধান]। নাউরু সরকার। ৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০১৭ 
  79. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  80. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  81. জার্ভিস উপসাগর অঞ্চল অনুমোদন আইন ১৯১৫–১৯৭৩ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে, অস্ট্রেলিয়া সরকার, ১৫ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে উদ্ধারকৃত
  82. "ক্রনোলজি অফ বোগেইনভিলে সিভিল ওয়ার" [বোগেইনভিলে গৃহযুদ্ধের কালপঞ্জি]। প্যাসিফিক আইল্যান্ডস রিপোর্ট। ৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১৯ 
  83. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  84. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত
  85. "অস্ট্রেলিয়া আইন ১৯৮৬ (১০০তম)"। মিউজিয়াম অফ অস্ট্রেলিয়ান ডেমোক্রেসি। ২২ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৯ 
  86. এ.সি.টি. সেলফ-গভর্নমেন্ট (কনসেকুয়েনশিয়াল প্রভিশনস) অ্যাক্ট ১৯৮৮ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে, অস্ট্রেলিয়া সরকার, ১৫ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে উদ্ধারকৃত
  87. টেমপ্লেট:Cite Legislation AU, অস্ট্রালেশিয়ান লিগ্যাল ইনফরমেশন ইনস্টিটিউট, ২০ মে ২০১৯ তারিখে উদ্ধারকৃত

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

টেমপ্লেট:Australia topics